বই মেলা সামনে, এইখানে গ্যালে আপনি লক্ষ্য করবেন কিছু ধান্দাবাজ অন্যদের বাজারী গালি দিয়ে নিজেরাই একই ছাতার নীচে পয়সা খরচা করে দোকান খুলে বসছে, তা ছাপানো ওসব ছাইপাশে কি আছে? রাষ্ট্র নিয়ে কিছু ধর্ম বিশ্বাসীদের স্বর্গের মতো কল্পনা, এইটা আর যাই হোক দর্শণ চর্চা না, বেটার আপনারা কিছু রাক্ষস খোক্ষসের গল্প লিখুন আর অবসরে যে চাটা চাটি করেন তাই চুষে হাইড্রোক্লোরিক এসিড নি:সরণ ঘটান, যা হজমের জন্য সহায়ক।
আস্থা রাখুন বা অবাধের মতো শক্তিশালী শব্দ আপনাদের মগজের খাবার না, অন্যদের বাজারী বলার আগে নিজেদের বাজার মূল্য মাপবার যে আপনাদের প্রচেষ্টা তা মাপুন।
৩.
পারস্পরিক পিঠ চুলকানি বা প্রশংসা লক্ষ্য করবেন কবি ও গবেষকদের ভিতরে। এই দুই ধারার সাথে আমি চলি বলেই বিষয়টা আমি বেশ বুঝতে পারি, এই যে বলে দিলাম এমন নানা কারণে আমি আবার কারও খু্উব বেশী পছন্দের কেউ না। কবিতা ও গবেষণায় দর্শণ চর্চা না থাকলে সেটা আসলে কিছু না, তাহলে কি? তাহলে সেটা হয় পাতা ভরানো, পাতা ভরানোর এই সময়ে আমার সৌভাগ্য আমি কিছু দর্শণ চর্চাকারিদের সান্নিধ্যে আছি, তা না হলে দু হাত-দু পায়ের এই জীবন একটি দড়িতে ঝুলাতে পারলেই মুক্তি হতো। আপনারা মুক্তি পান এই শুভ কামনা রইলো। দড়ির দাম পাটের দামের সমানুপাতিক, সুতরাং টেনশন করবেন না।