ব্যাকগ্রাউন্ড

ফেইসবুকে!

ছাত্র রাজনিতী, নির্বাচন ও ভাবনা

ছাত্র রাজনিতী আর নিতীতে নাই । ক্ষমতার পক্ষে আর বিপক্ষে যে দিকেই আমরা দেখিনা কেনো বর্তমান প্রচলিত ছাত্র রাজনিতী তার উপযোগীতা হারিয়েছে। তবে এটা সম্ভবত মানতে চাইছে না এই দেশের ক্ষমতাপ্রিয় অক্ষম সুশীল শ্রেণী  ও তাদের দোসর গণমাধ্যম। বিগত কয়েকদিন ধরে কিছু গণমাধ্যমের হেডলাইন সমূহ থেকে বুঝা যাচ্ছে তারা খুবই উৎসাহী আবার ছাত্ররাজনিতীর পুরোনো সেই বিশৃঙখল রুপটা ফিরিয়ে আনতে। রাজনৈতিক দলগুলোর লেজুরবৃত্তি করে নির্বাচনের নামে আরেকটি অরাজকতা বিদ্যাঙ্গন গুলোতে ছড়াতে এই মহল তৎপর। কিছুদিন পূর্বের শিক্ষাঙ্গণে লাশ চাইবার অডিও আলাপ ফাসের হোতাদের নীল নকশা প্রণয়ণে এসব মিডিয়া সাহায্যকারীর ভুমিকাতে নেমেছে। 

শতভাগ সন্তুষ্ট করবার মতো কিছু এই দুনিয়াতে নাই  ও তা হবার মতো বাস্তব কোন প্রেক্ষাপট এই পৃথিবীতে নাই এখোনো। এমতাবস্থায় সবকিছুর রাশ টানবার একটা সীমা থাকা জরূরী। ছাত্র রাজনিতীর সীমাটা এখনই টানা উচিৎ, প্রয়োজনে আইন করে এটা করা যেতে পারে। বাংলাদেশ এখন মোটামুটি স্থির একটি দেশ, যেখানে মোটামুটি সহনশীল পরিবেশ বিদ্যমান আছে। সমালোচনা  ও আলোচনা মোটামুটি করা যায়, (বাম দের মতো বলতে পারলাম না, কারণ সরকার কে ঘন্টা খানেক মাইকে স্বৈরাচারী, ফ্যাসীবাদী বলে মত প্রকাশের স্বাধীনতা নাই বলাটা মিথ্যাচার, উনারা আসলে ফ্যাসীবাদ বলে বুঝাতে চেয়ছে উনারা বাল ফালান, মিথ্যাচার করেননি)। এমনঅবস্থায়, ছাত্ররাজনিতীর প্রয়োজনীয়তা নেই। শিক্ষাঙ্গণে ছাত্রদের ক্লাস ভিত্তিক সংগঠন ও উন্নত দেশের মতো ছাত্র সংগঠন করবার রেওয়াজ চালু করা যেতে পারে। এই বিষয়ে সুশীলদের কাছে প্রশ্ন - আপনারা ছাত্রদের ভালোচান না নিজেদের ভালো চান? 
 

ছবি
সেকশনঃ সাধারণ পোস্ট
লিখেছেনঃ দুরন্ত.. তারিখঃ 18/01/2019
সর্বমোট 597 বার পঠিত
ফেসবুকের মাধ্যমে কমেন্ট করুণ

সার্চ

সর্বোচ্চ মন্তব্যকৃত

এই তালিকায় একজন লেখকের সর্বোচ্চ ২ টি ও গত ৩ মাসের লেখা দেখানো হয়েছে। সব সময়ের সেরাগুলো দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন

সর্বোচ্চ পঠিত

এই তালিকায় একজন লেখকের সর্বোচ্চ ২ টি ও গত ৩ মাসের লেখা দেখানো হয়েছে। সব সময়ের সেরাগুলো দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন