ব্যাকগ্রাউন্ড

ফেইসবুকে!

বাংলাদেশের মুসলমানদের একটা বিরাট অংশ যে এখনও হিংস্র-জানোয়ার তার একটি উপযুক্ত প্রমাণ




















বাংলাদেশের মুসলমানদের একটা বিরাট অংশ যে এখনও হিংস্র-জানোয়ার তার একটি উপযুক্ত প্রমাণ

সাইয়িদ রফিকুল হক

 
মিয়ানমারের জাতিগতসংঘাত বা সাম্প্রতিককালের আলোচিত রোহিঙ্গা-ইস্যুটি বেশ পুরাতন। আর দীর্ঘদিন যাবৎ এই সমস্যাটি চলমান রয়েছে। সেখানে রাষ্ট্রীয় সেনাবাহিনীর হাতে দীর্ঘদিন যাবৎ রোহিঙ্গা-মুসলমানরা নির্যাতিত ও উৎপীড়িত হয়েছে, এবং এখনও হচ্ছে। আর এটি সত্য। কিন্তু এটি মিয়ানমারের আভ্যন্তরীণ বিষয়। আর আমরা প্রতিবেশীরাষ্ট্র হওয়ায় এর ঢেউ এসে লেগেছে আমাদের গায়ে। তবুও কূটনৈতিক শিষ্টাচারের কারণে আমরা এব্যাপারে মাত্রাতিরিক্ত নাকগলাতে পারি না। এরপরও মানবতার খাতিরে আমরা এব্যাপারে সোচ্চার। আমরা এই অমানুষিক দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ জানাই। কারণ, আমরা সবসময় মানুষ আর মানবতার পক্ষে, আর এর বিরুদ্ধে পরিচালিত যেকোনো আগ্রাসনের বিরুদ্ধে।
 
আমরা পৃথিবীর যেকোনো নির্যাতিত মানুষের পক্ষে। আর এর বিরুদ্ধে পরিচালিত সর্বপ্রকার আগ্রাসন, বর্বরোচিত হত্যা, খুন, ধর্ষণ, গণধর্ষণসহ যেকোনো গণহত্যার বিরুদ্ধে। কিন্তু আমাদের দেশে একটি অমানুষের দল রয়েছে—এরা হিন্দুদের মন্দির ভাঙ্গবে, মন্দিরে আগুন দিবে, হিন্দুরমণীদের ধর্ষণ করবে, গণধর্ষণ করবে, হিন্দুসহ সংখ্যালঘুদের জায়গাজমি মুসলমানীকায়দায় দখল করে নিবে, রামুতে বৌদ্ধদের উপাসনালয়ে হামলা করবে, বৌদ্ধবিহারে আগুন দিবে—তবুও এরা মুসলমান! তবুও এদের কিছু বলা যাবে না। কারণ, এরা মুসলমান! এই নামধারী-মুসলমানরাই এখন রোহিঙ্গাদের জন্য কেঁদে একেবারে আকুল! কুম্ভিরাশ্রু আরকি! তার কারণ, এরা ষড়যন্ত্রকারী। এদের রোহিঙ্গাপ্রীতিও সম্পূর্ণ অসৎউদ্দেশ্যে পরিচালিত। এই নামধারী-মুসলমানদের মনে আজ পর্যন্ত পৃথিবীর কোনো মানুষের জন্য সামান্যতম মায়ামমতা নাই, অন্যধর্মের মানুষের প্রতি বিন্দুমাত্র ভক্তিশ্রদ্ধা নাই, এদের মধ্যে ন্যূনতম মানবতাবোধ নাই—সর্বোপরি এদের মধ্যে কোনো মনুষ্যত্বও নাই। তবুও এরা মুসলমান!
 
এই নামধারী-মুসলমানশ্রেণীটি এখন মসজিদে-মসজিদে আজান দিয়ে রোহিঙ্গাদের জন্য দেশের বিভিন্নস্থানে ত্রাণ চাইছে। আর এরা মসজিদে, মাদ্রাসায় এখন রোহিঙ্গাদের জন্য ত্রাণকমিটিগঠন করেছে! ১৯৭১ সালে, এদের ছিল পাকিস্তানের সহযোগী জঘন্য শান্তিকমিটি! এরাই এখন বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের জন্য ত্রাণকমিটিগঠন করেছে, আবার নতুন করে মুসলমান সেজেছে, আর মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের জন্য দেশের সবকিছু ছেড়ে দিতে বলছে! কেন রে নরপশু-শূয়রের বাচ্চা, ১৯৭১ সালে, তোরা কোথায় ছিলি? আর ১৯৭১ সালে, রাতের আঁধারে নিরস্ত্র-ঘুমন্ত বাঙালি-জাতির উপর যখন ‘পাকিস্তানী’ নামক পৃথিবীর সর্বকালের সর্বকুখ্যাত ও হিংস্র হায়েনা, শূয়র ও শ্বাপদ ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো তখন তো তোদের কারও মধ্যে সামান্যতম মুসলমানিত্ব কিংবা মন্যুষত্ব দেখি নাই! তখন কোথায় ছিল তোদের এই মানবতা? আর এখন তোরা আবার একেকটা হিংস্র ও আদিম শূয়র মুসলমান-নামধারণ করে দেশের স্বার্থ একেবারে-চিরতরে বাদ দিয়ে দেশটাকে ‘রোহিঙ্গাশিবির’ বানাতে চাইছিস! কেন রে কীসের স্বার্থে? তোদের বাপ পাকিস্তান কেন এই রোহিঙ্গাদের একটাকেও আশ্রয় দেয় না? মানবিক কারণে যে-সব রোহিঙ্গা বর্তমানে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে—তাদের অনতিবিলম্বে তাদের দেশে ফেরত পাঠাতে রাষ্ট্রের কাছে আমরা জোরদাবি জানাচ্ছি। আর তোরা শূয়র বলছিস: বাংলাদেশের সীমান্ত একেবারে উন্মুক্ত করে দিয়ে অবাধে রোহিঙ্গাপ্রবেশ করাতে! কেন রে শূয়রের দল, দেশটাকে তোরা কি রোহিঙ্গাভূমি বানাতে চাইছিস? শুনলাম, তোরা নাকি মুসলমান! কিন্তু তোরা কবে মুসলমান ছিলি? ১৯৭১ সালে, তোদের মুসলমানিত্ব দেখেছি। আয়, তবুও তোদের পরিচয় আবার জেনে নিই।
 
১৯৪৬ সালে, তোদের মধ্যে কোনোপ্রকার মুসলমানিত্ব দেখি নাই। তখন তোরা নিজেদের স্বার্থে আর নিজেদের লাভের ষোলোআনা ধান্দায় দেশের ভিতরে রায়ট লাগিয়ে বাংলাদেশের সর্বস্তরের নিরীহ ও দেশপ্রেমিক হিন্দুদের হত্যা করেছিস! ছেচল্লিশের দাঙ্গায় তোরা নামধারী-মুসলমান নির্বিচারে হিন্দুনিধন করেছিলি! তখন বুঝি গণহত্যা হয় নাই? শুধু এখানেই শেষ নয়। তোরা এই ভণ্ড আর নামধারী-মুসলমান সরাসরি ইসলামের নামে মুসলমানপরিচয়ে বাঙালি-হিন্দুদের নিধন করে তাদের ঘরবাড়ি, জায়গাজমি, সহায়সম্বল সবকিছু দখল করেছিলি! তোরা সেদিন, প্রকাশ্য-দিবালোকে আর রাতের আঁধারে—কিংবা যে যার সুবিধামতো হিন্দুদের ঘরবাড়ি লুটপাট করেছিলি—সেদিন তোদের মুসলমানিত্ব কোথায় ছিল? সেই তোরাই তো আজ এই রোহিঙ্গাপ্রেমিক! তোরা, আর তোদের পূর্বপুরুষ, আর তোদের বাপ-দাদা মুসলমানিত্বের জোরে এদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুরমণীদের পৈশাচিকভাবে ধর্ষণ, গণধর্ষণ, তারপর তাদের হত্যা করেছিলি! তখন তোদের মানবতার কথা মনে হয়নি? তখন তোদের ইসলামের কথা মনে পড়েনি? তখন তোদের এই মুসলমানিত্ব কোথায় ছিল রে? নাকি তখন তোরা আর তোদের মতো খুনী, ধর্ষক, লম্পট, পারজায়িক, আর পরের জায়গাজমিদখলকারী এই নামধারী-মুসলমানদের বাপ-দাদারা শূয়রের বাচ্চা ছিল? এখন এসেছিস মুসলমানিত্ব দেখিয়ে রোহিঙ্গাপ্রীতির নামে নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থহাসিল করতে! তোদের এই ঘৃণ্য ও হীন অপচেষ্টা বীর-বাঙালি-জাতি এবারও রুখে দিবে।
 
১৯৭১ সালে, তোদের মুসলমানিত্ব দেখি নাই! তবে তোদের চেহারা দেখেছি। একাত্তরে তোদের মুসলমানিত্ব ছিল—পাকিস্তানের গোলামি করা, পাকিস্তানীদের সর্বপ্রকার সাহায্য করে বাঙালিহত্যা করা, বাঙালি-রমণীদের ঘর থেকে ধরে নিয়ে গিয়ে পাকিস্তানীজানোয়ারদের ক্যাম্পে দিয়ে আসা, আর শয়তানের বংশধর পাকিস্তানীদের সঙ্গে হিন্দু-মুসলমান নির্বিশেষে নারীধর্ষণ, গণধর্ষণ, খুন, গণহত্যা, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ ইত্যাদি করা ছিল তোদের নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। তখন তোদের মুসলমানিত্ব কোথায় ছিল রে? আর তোরাই এখন মুসলমানিত্ব দেখাতে এসেছিস!
 
ফেসবুকে-ইউটিউবে দেখেছি, কতকগুলো শূয়রের বাচ্চা এখন রোহিঙ্গা-ইস্যুতে সরাসরি অপরাজনীতি করছে। এরা বাংলাদেশবিরোধী-সাম্প্রদায়িকগোষ্ঠী। এই নরপশুগুলো সরাসরি বলছে: মিয়ানমারের বৌদ্ধরা মুসলমান মারছে! এখন এদেরও মারা হোক! এরা জন্মজন্মান্তরে শূয়রের বাচ্চা ছিল আর তা-ই থাকবে। তার কারণ ব্যাখ্যা করছি: মিয়ানমারের বৌদ্ধরা রোহিঙ্গাদের মারছে না। রোহিঙ্গাদের মারছে সে-দেশের সেনাবাহিনী। হ্যাঁ, এরা বৌদ্ধধর্মাবলম্বী হতে পারে। কিন্তু সেনাবাহিনীর আবার ধর্ম কী? এরা তো একটা কমান্ডে চলে। রাষ্ট্রের প্রয়োজনে রাষ্ট্রের কর্ণধার এদের যা হুকুম দিবে এরা তা-ই করবে। এর সঙ্গে সাধারণ বৌদ্ধদের কোনো সম্পর্ক নাই। তবুও এরা (আমাদের দেশের এই নামধারী-মুসলমানশ্রেণীটি) আজ মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ধুয়া তুলে আমাদের দেশের বৌদ্ধদের বিরুদ্ধে পর্যন্ত বিষোদগার করছে। এই শূয়রগুলো আজ পর্যন্ত জানে না যে, পৃথিবীতে সামরিকজান্তাদের কোনো ধর্ম নাই। এটা আমরা ১৯৭১ সালে, পাকিস্তানীদের হায়েনারূপ দেখে জেনেছি। আরও জেনেছি, স্বাধীনবাংলাদেশে ‘শান্তিবাহিনী’র বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় সেনাবাহিনীর নির্মম অত্যাচারের নিদর্শন দেখে। সামরিকজান্তা জিয়া-এরশাদ আমাদের দেশে পাহাড়ীদের উপর যে নির্যাতন চালিয়েছিলো—তা ছিল অত্যন্ত ভয়ংকর। তার কথা কে বলবে? সে কথা আজ থাক, পরে একদিন বলবো। তাই, সামরিকজান্তারা আসলেই নরপশু।
বাংলাদেশের এই একটিমাত্র নামধারী-মুসলমানগোষ্ঠী শূয়রের মতো হিংস্র হয়ে বলছে: মিয়ানমারের  রোহিঙ্গাহত্যার কারণে বাংলাদেশে বৌদ্ধসম্প্রদায়ের ‘বৌদ্ধপূর্ণিমা’র সরকারি-ছুটি বাতিল করা হোক! এই হলো আদিমশূয়রদের চেহারা। অথচ, আমাদের দেশের বৌদ্ধসম্প্রদায় মিয়ানমারের নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। এমনকি বাংলাদেশের শীর্ষ বৌদ্ধধর্মগুরু জানিয়েছেন, এবছর তারা বৌদ্ধপূর্ণিমা-উপলক্ষে তারা কোনোপ্রকার আলোকসজ্জা ও ফানুস প্রজ্জ্বলন করবেন না। তারা এই খাতের সমুদয় অর্থ নির্যাতিত রোহিঙ্গাদের জন্য দান করবেন। এই হলো ধর্ম আর এই হলো মনুষ্যত্ব। সেখানে, এই নামধারী-মুসলমানদের অস্তিত্ব কোথায়?
আর আমাদের দেশের এই শ্রেণীর নামধারী-মুসলমান-জানোয়ারগোষ্ঠী সবসময় নিজের দেশের স্বার্থ বাদ দিয়ে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা-ইস্যু নিয়ে এখানেও একটি জাতিগতসংঘাতের অপচেষ্টা করেছে, আর এখনও হয়তো করছে। আর এর মাধ্যমে এদের জানোয়ারসুলভ চেহারা ও স্বভাব এরা আরও প্রকটভাবে প্রকাশ করছে। এরা যে জানোয়ার এতে কোনো সন্দেহ নাই।
 
ইউটিউবে মুসলমান-নামধারীরা এপর্যন্ত এবং এখনও যে-সব মিথ্যা ছবি ও ভিডিওপ্রকাশ করেছে, এবং করছে—তাতে এদের বিকৃত-মানসিকতাই ফুটে উঠেছে। এদের এইসব ভিডিও’র কোনো সত্যতা নাই। তবুও এরা দিন-রাত এসব অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। আর মিয়ানমারের রোহিঙ্গা-ইস্যুকে কেন্দ্র করে আরও নতুন-নতুন ভুয়া-ভিডিও বানিয়ে এদেশের অশিক্ষিতশ্রেণীটিকে বিভ্রান্ত করছে। এরই নাম কি মুসলমানিত্ব?
 
রোহিঙ্গাদের জন্য সবসময় মায়াকান্নাপ্রদর্শনকারী এই নামধারী-মুসলমানশ্রেণীটি নিজেদের স্বার্থে এদেশে রোহিঙ্গাদের চিরস্থায়ীভাবে রাখতে চায়। এতে এদের জঙ্গিবাদ-কায়েমের পথ আরও সুগম ও প্রশস্ত হবে। এজন্য আমাদের দেশের প্রধান যুদ্ধাপরাধীদল ‘জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তান’ (আজকের ঠেলায় পড়ে দলের নামপরিবর্তনকারী: বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী) রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে অত্যন্ত সতর্কভাবে অগ্রসর হচ্ছে। এরা প্রকাশ্যে রোহিঙ্গাদের ব্যাপারে খুব-একটা সরব ও প্রতিবাদমুখর হচ্ছে না। কিন্তু তাদের মিত্রদের দিয়ে তারা এই কাজটি করাচ্ছে। আর তারা নীরবে ভিতরে-ভিতরে তাদের গুপ্তঘাতকের রোডম্যাপ ধরে এগিয়ে চলেছে। রোহিঙ্গাজঙ্গিদের সঙ্গে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের অর্থদাতা-নেতা মীর কাশেম আলীর বিরাট সখ্যতা ছিল। এই দলের আরও একাধিক নেতার রোহিঙ্গা-জঙ্গিসংগঠন ‘আরসা’র যোগাযোগ ও ঘনিষ্ঠতা রয়েছে। এরা মুসলমানের লেবাসে এমনই ভয়াবহ শয়তান। এদের কাছে নিজের দেশের স্বার্থ কখনও বড় নয়—এদের কাছে সবসময় বড় নিজদলের স্বার্থ।
আমরা এজন্য রোহিঙ্গা-ইস্যু নিয়ে সরব হতে দেখেছি, বাংলাদেশের সুদখোর ও জাতীয় ভণ্ড ড. ইউনূসকে। এই ইউনূস বর্তমানে জামায়াত-বিএনপি’র মুখপাত্র।
 
বাংলাদেশের একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীগোষ্ঠীটি রোহিঙ্গাদের জন্য প্রকাশ্যে-অপ্রকাশ্যে নানারকম শয়তানী ও বদমাইশী করছে। আর এরা যেকোনোমূল্যে মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের যুদ্ধ বাঁধিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত ও অপচেষ্টা করে যাচ্ছে। আর এটি সম্ভব নয় বলেই তারা শেষ পর্যন্ত ইউটিউবে মিয়ানমারের সঙ্গে মিথ্যাখবরের যুদ্ধ বাঁধিয়ে দিয়েছে! এই হলো বাংলাদেশের ইসলামের তথাকথিত পতাকাধারী একশ্রেণীর মুসলমান-নামধারী-জানোয়ারদের আসল চেহারা। এদের থেকে দেশ ও জাতিকে সতর্ক থাকতে হবে।
 
 
 
 

সাইয়িদ রফিকুল হক
পূর্বরাজাবাজার, ঢাকা,
বাংলাদেশ।
১৯/০৯/২০১৭

ছবি
সেকশনঃ ইতিহাস
লিখেছেনঃ সাইয়িদ রফিকুল হক তারিখঃ 23/09/2017
সর্বমোট 5707 বার পঠিত
ফেসবুকের মাধ্যমে কমেন্ট করুণ

সার্চ

সর্বোচ্চ মন্তব্যকৃত

এই তালিকায় একজন লেখকের সর্বোচ্চ ২ টি ও গত ৩ মাসের লেখা দেখানো হয়েছে। সব সময়ের সেরাগুলো দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন

সর্বোচ্চ পঠিত

এই তালিকায় একজন লেখকের সর্বোচ্চ ২ টি ও গত ৩ মাসের লেখা দেখানো হয়েছে। সব সময়ের সেরাগুলো দেখার জন্য এখানে ক্লিক করুন